1. admin@dainikprothomnews.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০১:২৫ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনামঃ
সাতক্ষীরায় কোন আম কবে পাড়া যাবে, জানালো জেলা প্রশাসন সাতক্ষীরার কলারোয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে স্ত্রীর আত্মহত্যা! বাঁশেরবাদা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন সাতক্ষীরার আশাশুনিতে এসএসসি ২০০৮ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা অনুষ্ঠিত আজ থেকে ব্যাংক-বীমা-অফিস-আদালত খুলছে ইরানের দাবি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে ক্ষেপণাস্ত্র, লুকাতে চাচ্ছে ইসরায়েল মুস্তাফিজের জন্য খারাপ দিন, পাথিরানায় মুম্বাই ফোর্টে চেন্নাইয়ের জয় মোবাইলে আর্থিক সেবা ২২ কোটি গ্রাহক, লেনদেন ১ লক্ষ ৩০ হাজার কোটি টাকা অসহায় নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশনা: সাঈদ খোকন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

ঢাকার জনসংখ্যা-ঘনত্ব-বসবাসযোগ্যতার দৈনিক বিবর্তন ঘটছে

নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৭০ জন দেখেছে
ছবি সংগৃহীত

আজ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সভাপতি পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেছেন, ঢাকার জনসংখ্যা, ঘনত্ব ও বসবাসযোগ্যতার দৈনিক বিবর্তন ঘটছে। মেগাসিটি শুধু প্রান্তিক জনগণের জন্য নয়, বরং সবার জন্য একটি ‘মেগা-সর্বনাশ’ এ রূপান্তর হয়ে যাচ্ছে।

মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিআইপি কার্যালয়ে ‘মেগাসিটির বিবর্তন ও শহরের বাসযোগ্যতার রূপান্তর’ শীর্ষক একটি আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, আমরা গ্রাম থেকে শহরে এ রকম মেগাসিটি দেখতে এসেছিলাম কি না, এই প্রশ্ন আমাদের সবাইকেই উপলব্ধি করতে হবে। মেগাসিটি তৈরি করতে গিয়ে সেখানের মানুষ, প্রকৃতি হারিয়ে যাচ্ছে কি না, এসব বিষয় আমাদের লক্ষ্য করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ আজিমপুর কলোনিতে মেগাসিটির ডিমান্ড পূরণ করতে গিয়ে এমন একটি অবস্থা করে ফেলেছি, যেখানে বসবাসযোগ্যতা হারিয়ে গেছে। বাংলাদেশের পরিকল্পনাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য একটি মন্ত্রণালয় গঠন করার জন্য সবার অ্যাডভোকেসি আহ্বান করছি।

আলোচনা সভায় বিআইপির সাবেক সভাপতি পরিকল্পনাবিদ মোহাম্মদ ফজলে রেজা সুমন জানান, প্রথমে পূর্বাচলের ডিজাইনে পপুলেশন ছিল ২৫ লাখ। এই নকশাটি করা হয়েছিল ৯০ দশকের দিকে, পরবর্তী সময়ে ২০০১ এর দিকে তা প্রচলিত হয়। ২০০৬ এ যখন নতুন বিধি প্রণয়ন হয়, সে বিধি অনুযায়ী ওই এলাকার পুরো জনসংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫ লাখ। ২০০৭ এর সংশোধনীর পর জনসংখ্যা দাঁড়ায় ৮০ লাখে। আমরা পেশাজীবীরা আসলে পরিকল্পনাগুলোকে নষ্ট করছি, সাধারণ মানুষ নয়। ড্যাপের উপস্থাপনা গুলো বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত না হলেও যদি সেগুলোর অনুসরণ করা যায়, তাহলেও পরবর্তী প্রজন্মের জন্য আমরা ভালো একটি ঢাকাকে রেখে যেতে পারব।

পরিকল্পনাবিদ ফারজানা রহমান বলেন, নগরের ঘনত্ব এবং জীবনযাত্রার মান একে অন্যের সঙ্গে সম্পর্কিত। আমাদের নগরের মানুষের জীবনযাত্রার মান বিবেচনা করতে হবে। এছাড়া, জীবনযাত্রার খরচের সঙ্গে সঙ্গে সেবার পরিধি কমে যাচ্ছে কি না, এসব বিষয়ে আমাদের সময়ের পরিক্রমায় নগরের ট্রানজিশনের ব্যাপারে বিবেচনা করতে হবে।

পরিকল্পনাবিদ তামজিদুল ইসলাম বলেন, বসবাসযোগ্যতার বৈশ্বিক নির্ণায়কে আমরা নিচে থাকলেও আমাদের দেশের পরিস্থিতি ও সংস্কৃতি আলাদা। এই নির্ণায়কগুলোকে আমাদের দেশের দৃষ্টিভঙ্গিতে পুণঃসংজ্ঞায়ন করতে হবে।

পরিকল্পনাবিদ গোলাম রহমান বলেন, বুড়িগঙ্গার যেই পানি আগে আমরা পান করতাম, সেই নদীর পাশ দিয়ে হাঁটতে গিয়ে নাক ঢাকতে হয়।

সংবাদ টি শেয়ার করে সহযোগীতা করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021-2024 দৈনিক প্রথম নিউজ
প্রযুক্তি সহায়তায় রি হোস্ট বিডি